“সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছেন?” – এই প্রশ্নের সরল উত্তর

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <h3> “মুক্তমনা” নাস্তিকরা, “ডি-জুস”-কালচারে-বড়-হওয়া নিজের দ্বীন-সম্বন্ধে-একেবারে-অজ্ঞ কোন কিশোর বা তরুণকে যে ক’টি প্রশ্ন করে ভড়কে দেয়, তার একটি হচ্ছে: “সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছেন?” অথচ, একটু চিন্তা করলেই দেখা যাবে যে, এই প্রশ্নটা সেই গ্রাম্য “শঠ-পন্ডিতের” সাথে “সত্যিকার পন্ডিতের” বিতর্কের প্রসিদ্ধ গল্পের মত – যেখানে “শঠ-পন্ডিত” তার প্রতিদ্বন্দিকে জিজ্ঞেস করেছিল: I don’t know – মানে কি?<br /> চলুন দেখি “সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছেন?” এই প্রশ্নের একটা সরল উত্তর ভেবে দেখা যাক: স্রষ্টা এমন সত্তা যিনি সৃষ্ট নন, তিনি অস্তিত্বে আসনে নি বরং সর্বদা অস্তত্বিশীল এবং তিনি সৃষ্টিজগতের স্থান-কাল কাঠামোর অংশ নন ৷ আর এজন্যই তিনি অসৃষ্ট বা অবস্তু, ফলে তাঁর সৃষ্ট হওয়ার প্রয়োজন নেই ৷ এজন্য স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করেছেন, এই প্রশ্নটিই অবান্তর ৷ যেমন একটি ছবি কে এঁকেছে, এর উত্তরে একজন চিত্রশিল্পীর অস্তিত্ব থাকা আবশ্যক, কিন্তু “চিত্রশিল্পীকে কে এঁকেছে?” এই প্রশ্নটি অবান্তর কেননা চিত্রশিল্পীর ক্ষেত্রে “আঁকা” নামক ক্রিয়াটি প্রযোজ্য নয় ৷ তাই চিত্রশিল্পীর অংকিত হওয়ার প্রয়োজন নেই, অন্য কথায় “অংকিত নয়” এমন একজন অংকনকারী থাকা সম্ভব ৷ একইভাবে “সৃষ্ট নন”, এমন একজন স্রষ্টা থাকা সম্ভব, তাই বার্ট্রান্ড রাসেলের “হু ক্রিয়েটেড গড মাম?” এই প্রশ্ন করা অযৌক্তিক, অবান্তর, বোকামী ৷ আরেকটা উদাহরণ দেয়া যাক ৷ ধরা যাক আপনি অনেক দীর্ঘ একটি তাসের সারির সামনে দাঁড়িয়ে আছেন, আপনি দেখছেন একটি একটি করে তাস পড়ে যাচেছ এবং পড়ে যাওয়ার সময় সে পরের তাসটিকে ধাক্কা দিচ্ছে, ফলে পরের তাসটিও পড়ে যাচেছ, এভাবে একটি তাসের পতনের কারণ হচ্ছে তার পূর্বের তাসটি, তার পতনের কারণ তার পূর্বের তাসটি, তার পতনের কারণ তার পূর্বের তাসটি, এভাবে যেতে থাকলে একটি তাসে গিয়ে আপনাকে থামতেই হবে যেটি প্রথম তাস ৷ এখন যদি প্রশ্ন করা হয় যে, প্রথম তাসের পতনের কারণ কি? উত্তরে বলা যাবে না যে সেটিও একটি তাস, ফলে বুঝতে হবে যে প্রথম তাসের পতনের কারণ এমন কিছু যে নিজে তাস নয় ৷ হয়ত সে একজন মানুষ যে প্রথম তাসটিকে টোকা দিয়েছে ৷ এই মানুষটি যেহেতু তাস নয়, সেজন্য তাসের ক্ষেত্রে যে বৈশিষ্ট্যসূচক প্রশ্ন করা যাবে, এই মানুষের ক্ষেত্রে তা করা যাবে না ৷ যেমন তাসের ক্ষেত্রে প্রশ্ন করা যায় যে “তাসটি কি হরতন না ইস্কাপন?”, কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে এই প্রশ্নটি অবান্তর ৷ কিন্তু তা সত্ত্বেও তাসের পতনের পেছনে আদি কারণ হিসেবে মানুষ থাকার বিষয়টি বাস্তব ৷ ঠিক তেমনি স্রষ্টা যেহেতু সৃষ্টি নন কিংবা ফল নন, সেহেতু “তাঁর স্রষ্টা কে?” বা “কারণ কি?” এই প্রশ্নগুলি তাঁর বেলায় প্রযোজ্য নয় – কিন্তু তাঁর থাকার বিষয়টি বাস্তব ৷ এখানে আপাতদৃষ্টিতে একটি প্রশ্ন আসতে পারে যে, যদি স্রষ্টাকে অস্তিত্বে আনার প্রয়োজন নেই বলে ধরে নেই, তবে খোদ মহাবিশ্বের ক্ষেত্রেই একথা ধরে নেই না কেন ? এর কারণ এই যে, মহাবিশ্ব কোন “জ্ঞানসম্পন্ন সত্তা” নয় যে নিজেই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, পরিচালনা করতে পারে। বরং মহাবিশ্বের সকল ব্যবস্থা ও সকল অংশ ইংগিত করছে যে, তা নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত। এজন্য কোন স্রষ্টা ব্যতীত মহাবিশ্বের স্বয়ংসর্ম্পূণ অস্তিত্বের ধারণা সর্ম্পূণ যুক্তি বিরোধী, তাই এক্ষেত্রে একমাত্র যৌক্তিক সম্ভাবনা হচ্ছে এই যে, এর একজন জ্ঞানী স্রষ্টা ও নিয়ন্ত্রণকারী থাকতে হবে যিনি নিজে সৃষ্ট নন।</h3> </div>

“মুক্তমনা” নাস্তিকরা, “ডি-জুস”-কালচারে-বড়-হওয়া নিজের দ্বীন-সম্বন্ধে-একেবারে-অজ্ঞ কোন কিশোর বা তরুণকে যে ক’টি প্রশ্ন করে ভড়কে দেয়, তার ...

আরও পড়ুন »

কুরআন মাজিদের কিছু আয়াত- যা সবসময় মনে রাখা উচিত

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <ol> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".6idbnvxh4w.0.1.2.0.0.1.$undefined-10-ayah.1.1:$0.1.0">অতঃপর বলেছিঃ তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল।</small>[Nuh:10]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".2fqdon6yr5s.0.1.2.0.0.1.$undefined-6-ayah.1.1:$0.1.0">যে কষ্ট স্বীকার করে, সে তো নিজের জন্যেই কষ্ট স্বীকার করে। আল্লাহ বিশ্ববাসী থেকে বে-পরওয়া।</small>[Ankabut:7]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"> “Verily! Allah will not change the condition of a people until they change that which is in their hearts.”[The Quran 13:11 (Surah ar-Ra’ad)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".1muy1q1bg8w.0.1.2.0.0.1.$undefined-15-ayah.1.1:$1.1.0">যে কেউ সৎপথে চলে, তারা নিজের মঙ্গলের জন্যেই সৎ পথে চলে। আর যে পথভ্রষ্ট হয়, তারা নিজের অমঙ্গলের জন্যেই পথ ভ্রষ্ট হয়। কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কোন রাসূল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না।</small>[al Isra(bani Israel):15]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".xehkfqsum8.0.1.2.0.0.1.$undefined-9-ayah.1.1:$1.1.0">নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।</small>[The Quran 49:09 (Surah al-Hujurat)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".2a3a3r9r6rk.0.1.2.0.0.1.$undefined-8-ayah.1.1:$1.1.0">যখন মানুষকে দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করে, তখন সে একাগ্রচিত্তে তার পালনকর্তাকে ডাকে, অতঃপর তিনি যখন তাকে নেয়ামত দান করেন, তখন সে কষ্টের কথা বিস্মৃত হয়ে যায়, যার জন্যে পূর্বে ডেকেছিল এবং আল্লাহর সমকক্ষ স্থির করে; যাতে করে অপরকে আল্লাহর পথ থেকে বিভ্রান্ত করে। বলুন, তুমি তোমার কুফর সহকারে কিছুকাল জীবনোপভোগ করে নাও। নিশ্চয় তুমি জাহান্নামীদের অন্তর্ভূক্ত।</small>[The Quran 39:08 (Surah az-Zumar)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".tkkm5zd7uo.0.1.2.0.0.1.$undefined-5-ayah.1.1:$1.1.0">আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি।</small>[Sura fatiha:05]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".2av6zvfe2o0.0.1.2.0.0.1.$undefined-8-ayah.1.1:$1.1.0">হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্যলংঘনে প্রবৃত্ত করোনা এবং তোমার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান কর। তুমিই সব কিছুর দাতা।</small>[The Quran 03:08 (Surah al-Imran) ]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".1hyua58uebk.0.1.2.0.0.1.$undefined-45-ayah.1.1:$0.1.0">আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম করুন। নিশ্চয় নামায অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা কর।</small>[The Quran 29:45 (Surah al-Ankabut)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;">আমার কার্যসাধন তো আল্লাহরই সাহায্যে, আমি তাঁরই উপর নির্ভর করি এবং তাঁরই অভিমুখী [The Quran 11:88 (Surah Hud)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".5715t6idq8.0.1.2.0.0.1.$undefined-17-ayah.1.1:$1.1.0">কেউ জানে না তার জন্যে কৃতকর্মের কি কি নয়ন-প্রীতিকর প্রতিদান লুক্কায়িত আছে।</small>[The Quran 32:17 (Surah as-Sajdah) ]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".10g777joetc.0.1.2.0.0.1.$undefined-20-ayah.1.1:$1.1.0">তোমরা জেনে রাখ, পার্থিব জীবন ক্রীড়া-কৌতুক, সাজ-সজ্জা, পারস্পরিক অহমিকা এবং ধন ও জনের প্রাচুর্য ব্যতীত আর কিছু নয়, যেমন এক বৃষ্টির অবস্থা, যার সবুজ ফসল কৃষকদেরকে চমৎকৃত করে, এরপর তা শুকিয়ে যায়, ফলে তুমি তাকে পীতবর্ণ দেখতে পাও, এরপর তা খড়কুটা হয়ে যায়। আর পরকালে আছে কঠিন শাস্তি এবং আল্লাহর ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। পার্থিব জীবন প্রতারণার উপকরণ বৈ কিছু নয়।</small> [The Quran 57:20 (Surah al-Hadid) ]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".16cfdh5itq8.0.1.2.0.0.1.$undefined-96-ayah.1.1:$1.1.0">মন্দের জওয়াবে তাই বলুন, যা উত্তম। তারা যা বলে, আমি সে বিষয়ে সবিশেষ অবগত।</small>[The Quran 23:96 (Surah al-Mu’minun)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".18qk98ug2rk.0.1.2.0.0.1.$undefined-4-ayah.1.1:$1.1.0">হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে আমি কখনও বিফলমনোরথ হইনি।</small>[The Quran 19:04 (Surah Maryam)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".2525msnmfpc.0.1.2.0.0.1.$undefined-37-ayah.1.1:$1.1.0">আর আল্লাহ যাকে পথপ্রদর্শন করেন, তাকে পথভ্রষ্টকারী কেউ নেই।</small>[The Quran 39:37 (Surah az-Zumar)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".9iq4v3ssu8.0.1.2.0.0.1.$undefined-29-ayah.1.1:$1.1.0">অতএব, তোমরা কোথায় যাচ্ছ? এটা তো কেবল বিশ্বাবাসীদের জন্যে উপদেশ, তার জন্যে, যে তোমাদের মধ্যে সোজা চলতে চায়। তোমরা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের অভিপ্রায়ের বাইরে অন্য কিছুই ইচ্ছা করতে পার না। [The Quran 81:26-29 (Surah at-Takwir)]</small></span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".17wtzwd89og.0.1.2.0.0.1.$undefined-53-ayah.1.1:$1.1.0">আমার বান্দাদেরকে বলে দিন, তারা যেন যা উত্তম এমন কথাই বলে।</small> [The Quran 17:53 (Surah al-Isra) ]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".axqza61la8.0.1.2.0.0.1.$undefined-39-ayah.1.1:$1.1.0">এবং মানুষ তাই পায়, যা সে করে</small>[The Quran 53:39 (Surah an-Najm)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".1whtc4fpaf4.0.1.2.0.0.1.$undefined-2-ayah.1.1:$1.1.0">সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা।</small>[The Quran 05:02 (Surah al-Ma’idah)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;">তারা ষড়যন্ত্র করে এবং আল্লাহও (তাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে) ষড়যন্ত্র করেন; আর আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী। [The Quran 08:30 (Surah al-Anfal) ]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".1jo66h75ds.0.1.2.0.0.1.$undefined-23-ayah.1.1:$1.1.0">নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য যাবতীয় বিষয়ে অবগত।</small>[The Quran 16:23 (Surah an-Nahl)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".gpro2kw5j4.0.1.2.0.0.1.$undefined-45-ayah.1.1:$1.1.0">আর অভিভাবক হিসাবে আল্লাহই যথেষ্ট এবং সাহায্যকারী হিসাবেও আল্লাহই যথেষ্ট।</small>[The Quran 04:45 (Surah an-Nisa)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".mk90jglslc.0.1.2.0.0.1.$undefined-41-ayah.1.1:$1.1.0">প্রত্যেক কর্মের পরিণাম আল্লাহর এখতিয়ারভূক্ত।</small>[The Quran 22:41 (Surah al-Haj)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".24h6d7b1szk.0.1.2.0.0.1.$undefined-1-ayah.1.1:$1.1.0">মানুষের হিসাব-কিতাবের সময় নিকটবর্তী; অথচ তারা বেখবর হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।</small>[Al Quran 21:01 (Surah al-Anbiya)]</span></li> <li><span style="font-size: 12pt;"> <small data-reactid=".8dfju8qfb4.0.1.2.0.0.1.$undefined-139-ayah.1.1:$1.1.0">আর তোমরা নিরাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না। যদি তোমরা মুমিন হও তবে, তোমরাই জয়ী হবে।</small>[The Quran 03:139 (Surah al-Imran)]</span></li> <li>মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।(Sura Hujurat:6)</li> <li>আল্লাহ বলেন,”আর যখন তোমাদের সালাম করা হয়, তখন তোমরাও তা অপেক্ষা উত্তম উত্তর দিবে অথবা কমপক্ষে তার সমপরিমান দিবে, নিশ্চয় আল্লাহ সর্ব বিষয়ে হিসাব গ্রহণ কারী।” (সূরা নিসাঃ আয়াত:86)</li> <li> <div class="text-left" data-reactid=".1cizp9aq680.0.1.2.0.0.1.$undefined-13-ayah.1.1:$1.1"> <span style="font-size: 12pt;"><small data-reactid=".1cizp9aq680.0.1.2.0.0.1.$undefined-13-ayah.1.1:$1.1.0">নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন।</small>[The Quran 49:13 (Surah al-Hujurat) ]</span></div> </li> <li><span style="font-size: 12pt;"> </span><small data-reactid=".lfe1ondhc0.0.1.2.0.0.1.$undefined-231-ayah.1.1:$1.1.0"><span style="font-size: 12pt;">আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। [Surah Baqarah:231] </span><br /> </small></li> <li>আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।[(আল মায়েদা: ৩)]</li> <li>কেউ ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন দীন গ্রহণ করতে চাইলে তা কখনও গ্রহণ করা হবে না এবং সে হবে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।” – (সূরা আল ইমরান: ৮৫)</li> <li>“নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম” — (সূরা আল ইমরান: ১৯)</li> </ol> </div>

অতঃপর বলেছিঃ তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। [Nuh:10] যে কষ্ট স্বীকার করে, সে তো নিজের জন্যেই কষ্ট...

আরও পড়ুন »